দানশীল ব্যাক্তিত্ব,কর্মবীর,সমাজ হিতৈসী ….. সজল বরণ সেন।
অভিজিৎ দে রিপন কবি কামিনী রায় লিখেছিলেন, একটি মানুষ একটি মানুষের জন্য, একটি জীবন একটি জীবনের জন্য, যখন একটি মানুষের হাসি আনন্দ বেদনাকে নিজের মনে করে গ্রহণ করতে পারব সেদিন থেকে এ পৃথিবী হবে সবচেয়ে মধুর ও সুন্দর। আজকের এই বাস্তবতার যুগে আমরা নিজের অবস্থানে থেকে ভুলে যাই সমাজের কথা, দেশের কথা,সমাজের সাধারণ মানুষের কথা ,স্বদেশের উন্নয়নের কথা।আমাদের সমাজে নীতিবাচক মানুষের সংখ্যা অনেক বেশি এবং ইতিবাচক চরিত্রের মানুষ খুঁজে পাওয়া অনেক কঠিন হয়ে দাড়িয়েছে। তবে যে নেই, এ কথাও কিন্তু সত্য নয়। একজন কল্যাণকামী মানুষ মহৎ কাজের মধ্যে দিয়ে পরিবর্তন ঘটাতে পারেন সমাজের তথা দেশের ।এই ঘুণেধরা সমাজে কল্যাণকামী নিঃস্বার্থ ভালো মানুষের উপস্থিতি রয়েছে, তা না থাকলে এ সমাজটা অনেক আগেই ধ্বংস হয়ে যেত।তেমনি সমাজ তথা দেশ ও মানুষের কল্যাণে যিনি সর্বদা কাজ করে যাচ্ছেন এমনই একজন মানুষ হচ্ছেন, সজল বরণ সেন।যিনি কাজ করেন সমাজ তথা দেশ ও মানুষের কল্যাণে।তিনি খাগড়াছড়ি জেলার মানিকছড়ি উপজেলার পুর্র্ নাথপাড়ায় পিতা স্বর্গীয় অনিল বরন সেন ,মাতা স্বর্গীয় গীতা রানী সেন এর ঘর আলোকিত করে ১৯৬৯ সালে জন্মগ্রহন করেন। তিনি সমাজনীতি, রাজনীতি, ধর্মনীতি সবকিছুতে সমান তালে অবাধ বিচরণ করছেন। নিরলস পরিশ্রম করছেন দেশের তরুণ সমাজের উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন সংগঠনের মাধ্যমে। সামাজিক নৈতিক অবক্ষয় রোধে সব ধর্মের মানুষের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত।খাগড়াছড়ি জেলার নয়টি উপজেলার সনাতন সমাজের লোকজনের সুখে-দুঃখে পাশে থেকে সুন্দর সমাজ বিনির্মানে কাজ করে যাচ্ছেন সজল বরণ সেন। দীর্ঘ ২০ বছর সনাতনী সমাজের জন্য তিনি নিজেকে উৎসর্গ করেছেন।সরকারী দায় দায়িত্বে না থেকেও নিজের আয় উপার্জনের টাকা দিয়ে সনাতন সমাজের ধর্মীয় অনুষ্টান,চিকিৎসা, লেখাপড়ায় সহযোগীতার মাধ্যমে আর্তমানবতার সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। তিনি দুইবার সনাতন সমাজের প্রত্যক্ষ ভোটে সনাতন সমাজ কল্যান পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে সনাতন সমাজের সকল কাজে অংশগ্রহন করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।তাছাড়া তিনি মানবাধিকার সংগঠন “ হিউম্যান রাইটস রিভিউ সোসাইটির কেন্দ্রিয় পরিচালক ও দৈনিক মুক্তখবর পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ মানিকছড়ি উপজেলা শাখার সভাপতি হিসেবে দীর্ঘ ৮ বছর সততা ও নিষ্ঠার সাথে দ্বায়িত্ব পালন করেন।এবং প্রায় দীর্ঘ ১০ বছর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মানিকছড়ি উপজেলা শাখার সিনিয়র সহ সভাপতি ও বর্তমানে তিনি উপজলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাবু কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরার নৌকা মার্কার সমর্থনে প্রত্যেক উপজেলায় নৌকার পক্ষে গনজোয়ার সৃষ্টি করে উজ্জল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেণ সজল বরণ সেন। সকল সনাতনী দেরকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে নৌকার বিজয়ের জন্য তিনি উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রেখেছেন।তিনি একজন আদর্শবান ব্যক্তি হিসাবে সাধারণ মানুষের সুখ-দুঃখে তাদের একজন কাছের মানুষ হিসেবে তার সুনাম ছড়িয়ে আছে খাগড়াছড়ি জেলা জুড়ে।তাঁর রাজনীতিতে রয়েছে যেমন গ্রহন যোগ্যতা খাগড়াছড়ির প্রত্যেক উপজেলায় সনাতনী সমাজে রয়েছে যথেষ্ট গ্রহন যোগ্যতা। তিনি বর্তমানে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিঠির উপদেষ্টা, বাংলাদেশ গীতা শিক্ষা কমিঠি (বাগীশিক) এর কেন্দ্রীয় কমিঠির পৃষ্টপোষক ও সনাতন সমাজ কল্যান পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিঠির সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।বর্তমানে তাঁর সমাজ উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড ও বদান্যতার কারনে সজল বরণ সেন নামটি সারা বাংলাদেশের হিন্দু সমাজ তাঁকে এক নামে চিনেন এবং শ্রদ্ধা করেন।আপন তাগিদে দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন একজন দানবীর,কর্মবীর,সমাজ হিতৈসী সজল বরণ সেন।হবে।তিনি তার সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে সকল মানুষের কল্যাণে এগিয়ে এসে গনমানুষের অন্তরে জায়গা করে নিয়েছেন।খাগড়াছড়ি জেলার সনাতনী সমাজের প্রানের দাবী- সজল বরন সেনকে জেলা পরিষদের সদস্য করা হলে সনাতনী সমাজ সহ সকল ধর্মাবলম্বী সাধারন জনগন উপকৃত হবে।
0 coment rios: