আগস্টের ২য় সপ্তাহের শেষ দিকেই হবে ঈদুল আযহা। আর সে হিসেবে মানুষ ঈদের ছুটিতে হবে ঘরমুখী। চট্টগ্রাম রেলস্টেশনে ঈদুল আযহা উপলক্ষে আগামী ২৯ জুলাই থেকে রেলের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ।
এছাড়াও ঈদুল আযহায় যাত্রীদের নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যে ভ্রমণ উপহার দেয়ার
কথা চিন্তা করে অতিরিক্ত ৭০টি কোচ মেরামত করছে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের
পাহাড়তলী কারখানা।
জানা যায়, কাউন্টারগুলোতে আগামী ২৯ জুলাই পাওয়া যাবে ৭ আগস্টের অগ্রিম টিকেট। এরপর যথাক্রমে ৩০ জুলাই ৮ আগস্টের, ৩১ জুলাই ৯ আগস্টের, ১ আগস্ট ১০ আগস্টের এবং ২ আগস্ট পাওয়া যাবে ১১ আগস্টের টিকেট। অপরদিকে ফিরতি পথের জন্য আগামী ৫ আগস্ট ১৪ আগস্টের, ৬ আগস্ট ১৫ আগস্টের, ৭ আগস্ট ১৬ আগস্টের, ৮ আগস্ট ১৭ আগস্টের এবং ৯ আগস্ট ১৮ আগস্টের টিকেট পাওয়া যাবে।
সূত্র আরো জানায়, প্রতি ঈদে আনুমানিক ৫০ শতাংশ মানুষ চট্টগ্রাম নগরী ছেড়ে ঢাকা, সিলেট, বরিশাল, বগুড়াসহ নানা জেলায় ঘরমুখী হন। আর ৩০ শতাংশ মানুষ চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলায় নিজেদের পরিবারের সাথে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে গ্রামমুখী হন। সেই হিসেবে বাকি ৩০ শতাংশ মানুষ ঈদ করেন নগরীতে।
স্টেশন ম্যানেজার বলেন, অগ্রিম টিকিট বিক্রির উদ্দেশ্য একটাই। আর তা হলো যাত্রীদের সুবিধা। ঈদুল ফিতরের মতো এবারও সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একনাগারে টিকিট বিক্রি করা হবে। যাত্রীদের সুবিধার্থে কাউন্টারের পাশাপাশি অনলাইনেও টিকিট বিক্রি করা হবে।
টিকেটে কালোবাজারির উৎপাত হবে কিনা এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে জনসাধারণ যাতে এসব কালোবাজারির চক্রের হাতে না পড়ে। ঈদুল ফিতরের মতো ঈদুল আযহায়ও যাতে টিকেট প্রত্যাশীদের কোনো সমস্যায় পড়তে না হয় সেভাবে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন থাকবে।
তিনি আরো বলেন, জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া কেউ টিকিট সংগ্রহ করতে পারবে না। বরাবরের মতো এবারও একজন যাত্রী শুধু মাত্র চারটি টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন।
জানা যায়, কাউন্টারগুলোতে আগামী ২৯ জুলাই পাওয়া যাবে ৭ আগস্টের অগ্রিম টিকেট। এরপর যথাক্রমে ৩০ জুলাই ৮ আগস্টের, ৩১ জুলাই ৯ আগস্টের, ১ আগস্ট ১০ আগস্টের এবং ২ আগস্ট পাওয়া যাবে ১১ আগস্টের টিকেট। অপরদিকে ফিরতি পথের জন্য আগামী ৫ আগস্ট ১৪ আগস্টের, ৬ আগস্ট ১৫ আগস্টের, ৭ আগস্ট ১৬ আগস্টের, ৮ আগস্ট ১৭ আগস্টের এবং ৯ আগস্ট ১৮ আগস্টের টিকেট পাওয়া যাবে।
সূত্র আরো জানায়, প্রতি ঈদে আনুমানিক ৫০ শতাংশ মানুষ চট্টগ্রাম নগরী ছেড়ে ঢাকা, সিলেট, বরিশাল, বগুড়াসহ নানা জেলায় ঘরমুখী হন। আর ৩০ শতাংশ মানুষ চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলায় নিজেদের পরিবারের সাথে ঈদ আনন্দ ভাগাভাগি করতে গ্রামমুখী হন। সেই হিসেবে বাকি ৩০ শতাংশ মানুষ ঈদ করেন নগরীতে।
স্টেশন ম্যানেজার বলেন, অগ্রিম টিকিট বিক্রির উদ্দেশ্য একটাই। আর তা হলো যাত্রীদের সুবিধা। ঈদুল ফিতরের মতো এবারও সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একনাগারে টিকিট বিক্রি করা হবে। যাত্রীদের সুবিধার্থে কাউন্টারের পাশাপাশি অনলাইনেও টিকিট বিক্রি করা হবে।
টিকেটে কালোবাজারির উৎপাত হবে কিনা এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে জনসাধারণ যাতে এসব কালোবাজারির চক্রের হাতে না পড়ে। ঈদুল ফিতরের মতো ঈদুল আযহায়ও যাতে টিকেট প্রত্যাশীদের কোনো সমস্যায় পড়তে না হয় সেভাবে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী মোতায়েন থাকবে।
তিনি আরো বলেন, জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া কেউ টিকিট সংগ্রহ করতে পারবে না। বরাবরের মতো এবারও একজন যাত্রী শুধু মাত্র চারটি টিকিট সংগ্রহ করতে পারবেন।
0 coment rios: