কেশবপুর থানার সামনে অবস্থানরত হনুমান
স্পর্শকাতর প্রাণী হনুমান। তাদেরও রয়েছে রাগ-অভিমান কিংবা অভিযোগ।
যশোরের কেশবপুরে এমন প্রমাণ পাওয়া গেল। মারধর করায় বাচ্চা কোলে নিয়ে রোববার
একদল কালোমুখ হনুমান কেশবপুর থানায় এসে অবস্থান নেয়। এক পর্যায়ে ডিউটি
অফিসারের কক্ষে ঢুকে পড়ে। পরে তাদের অতিযত্নে খাবার খাইয়ে শান্ত করা হয়।
কেশবপুর থানার ওসি মো. শাহিন বলেন, একটি মা হনুমান কোলে বাচ্চা নিয়ে প্রথমে থানায় আসে। বাচ্ছাটিকে মারপিট করে আহত করা হয়েছে। এরপর পরই প্রায় ২০ থেকে ২৫ টি হনুমান দলবদ্ধভাবে থানার প্রধান ফটকের সামনে ও ডিউটি অফিসারের কক্ষে অবস্থান নেয়। ওসি হনুমানের ওপর হামলাকারীদের বিষয়ে দেখবেন বলে আশ্বস্ত করেন। পরে কিছু শুকনো খাবার দিলে ঘণ্টা খানেক অবস্থানের পর হনুমানের দল চলে যায়।
কেশবপুর উপজেলা বন কর্মকর্তা আব্দুল মোনায়েম হোসেন জানান, শহর ও শহরতলীতে ৫ শতাধিক হনুমান রয়েছে। তাদের জন্য প্রতিদিন মাত্র ৩৫ কেজি কলা, ২ কেজি বাদাম ও ২ কেজি পাউরুটি দেয়া হয়। যা প্রয়োজনের তুলনায় একেবারে অপ্রতুল। খাবার না পেয়ে হনুমান মানুষের বসতবাড়ি ও অফিসে ঢুকে পড়ে। তাছাড়া হনুমান অত্যন্ত স্পর্শকাতর প্রাণী। তাদের উপর কেউ হামলা করলে তারা দলব্ধভাবে এভাবে থানায় যায়। ইতিপূর্বে এরকম একাধিক ঘটনা ঘটেছে বলেও উলেখ করেন তিনি।
কেশবপুর থানার ওসি মো. শাহিন বলেন, একটি মা হনুমান কোলে বাচ্চা নিয়ে প্রথমে থানায় আসে। বাচ্ছাটিকে মারপিট করে আহত করা হয়েছে। এরপর পরই প্রায় ২০ থেকে ২৫ টি হনুমান দলবদ্ধভাবে থানার প্রধান ফটকের সামনে ও ডিউটি অফিসারের কক্ষে অবস্থান নেয়। ওসি হনুমানের ওপর হামলাকারীদের বিষয়ে দেখবেন বলে আশ্বস্ত করেন। পরে কিছু শুকনো খাবার দিলে ঘণ্টা খানেক অবস্থানের পর হনুমানের দল চলে যায়।
কেশবপুর উপজেলা বন কর্মকর্তা আব্দুল মোনায়েম হোসেন জানান, শহর ও শহরতলীতে ৫ শতাধিক হনুমান রয়েছে। তাদের জন্য প্রতিদিন মাত্র ৩৫ কেজি কলা, ২ কেজি বাদাম ও ২ কেজি পাউরুটি দেয়া হয়। যা প্রয়োজনের তুলনায় একেবারে অপ্রতুল। খাবার না পেয়ে হনুমান মানুষের বসতবাড়ি ও অফিসে ঢুকে পড়ে। তাছাড়া হনুমান অত্যন্ত স্পর্শকাতর প্রাণী। তাদের উপর কেউ হামলা করলে তারা দলব্ধভাবে এভাবে থানায় যায়। ইতিপূর্বে এরকম একাধিক ঘটনা ঘটেছে বলেও উলেখ করেন তিনি।
0 coment rios: