ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন দল কনজারভেটিভ পার্টি
তাদের নতুন নেতা হিসেবে লন্ডনের সাবেক মেয়র বরিস জনসনকেই বেছে নিয়েছে।
তিনিই হচ্ছেন যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেয়ার পর বরিস জনসনের সামনে সবচেয়ে জটিল অংক দাঁড়াবে ব্রেক্সিট ইস্যু। মাত্র তিন মাসের মধ্যে তাকে এর সমাধান করতে হবে।
দলে বিদ্রোহের মুখে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন টেরিজা মে। এরপর নতুন নেতৃত্ব বেছে নিতে ভোটের আয়োজন করে কনজারভেটিভ পার্টি। ভোটে বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেরেমি হান্টকে টেক্কা দিয়ে জয়ী হন বরিস।
মঙ্গলবার দুপুরে ভোটের ফলাফলে বিজয়ী হিসেবে বরিস জনসনের নাম ঘোষণা করা হয়।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম জানিয়েছে, বুধবার বিকেলে রানির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন টেরিজা মে। এরপরই বরিস প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসবেন।
ব্রেক্সিট বাস্তবায়নে মের পরিকল্পনার সঙ্গে একমত হতে না পারায় এক বছর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন নানা কারণে আলোচিত জনসন।
২০১৬ সালের ২৩ জুন যুক্তরাজ্যে এক গণভোটে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে দেশটির চার দশকের সম্পর্কোচ্ছেদের রায় হয়। ভোটে হারের পর রক্ষণশীল দলের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন পদত্যাগ করলে টেরিজা মে সেই দায়িত্ব নিয়ে বিচ্ছিন্নতার পথরেখা তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করেন।
রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক এই জোট থেকে কোন প্রক্রিয়ায় যুক্তরাজ্য আলাদা হবে এবং এরপর ইইউভুক্ত বাকি ২৭টি রাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সম্পর্ক কেমন হবে, সেই পথ বের করার জন্য ২১ মাস সময় পেয়েছিলেন মে। কিন্তু সেজন্য যে পরিকল্পনা তিনি সাজিয়েছিলেন তা পার্লামেন্টে পাস করাতে না পারায় ব্রেক্সিটের সময়সীমা বাড়িয়ে নতুন তারিখ ঠিক হয় ৩১ অক্টোবর।
কিন্তু নিজের দলে বিদ্রোহের মুখে গত ৭ জুন নেতৃত্ব ছাড়ার ঘোষণা দিতে বাধ্য হন টেরিজা মে, যদিও তার সরকারের মেয়াদ রয়েছে ২০২২ সাল পর্যন্ত।
ওই মেয়াদের বাকি সময়ের জন্য ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর বরিস জনসনকে এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আলোচনা করে বিচ্ছেদের হিসাব চূড়ান্ত করতে হবে। তাতে তিনি ব্যর্থ হলে অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার নতুন চক্করে পড়তে হবে যুক্তরাজ্যকে।
প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেয়ার পর বরিস জনসনের সামনে সবচেয়ে জটিল অংক দাঁড়াবে ব্রেক্সিট ইস্যু। মাত্র তিন মাসের মধ্যে তাকে এর সমাধান করতে হবে।
দলে বিদ্রোহের মুখে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন টেরিজা মে। এরপর নতুন নেতৃত্ব বেছে নিতে ভোটের আয়োজন করে কনজারভেটিভ পার্টি। ভোটে বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেরেমি হান্টকে টেক্কা দিয়ে জয়ী হন বরিস।
মঙ্গলবার দুপুরে ভোটের ফলাফলে বিজয়ী হিসেবে বরিস জনসনের নাম ঘোষণা করা হয়।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম জানিয়েছে, বুধবার বিকেলে রানির কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে পদত্যাগপত্র জমা দেবেন টেরিজা মে। এরপরই বরিস প্রধানমন্ত্রীর চেয়ারে বসবেন।
ব্রেক্সিট বাস্তবায়নে মের পরিকল্পনার সঙ্গে একমত হতে না পারায় এক বছর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দিয়েছিলেন নানা কারণে আলোচিত জনসন।
২০১৬ সালের ২৩ জুন যুক্তরাজ্যে এক গণভোটে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে দেশটির চার দশকের সম্পর্কোচ্ছেদের রায় হয়। ভোটে হারের পর রক্ষণশীল দলের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন পদত্যাগ করলে টেরিজা মে সেই দায়িত্ব নিয়ে বিচ্ছিন্নতার পথরেখা তৈরির প্রক্রিয়া শুরু করেন।
রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক এই জোট থেকে কোন প্রক্রিয়ায় যুক্তরাজ্য আলাদা হবে এবং এরপর ইইউভুক্ত বাকি ২৭টি রাষ্ট্রের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সম্পর্ক কেমন হবে, সেই পথ বের করার জন্য ২১ মাস সময় পেয়েছিলেন মে। কিন্তু সেজন্য যে পরিকল্পনা তিনি সাজিয়েছিলেন তা পার্লামেন্টে পাস করাতে না পারায় ব্রেক্সিটের সময়সীমা বাড়িয়ে নতুন তারিখ ঠিক হয় ৩১ অক্টোবর।
কিন্তু নিজের দলে বিদ্রোহের মুখে গত ৭ জুন নেতৃত্ব ছাড়ার ঘোষণা দিতে বাধ্য হন টেরিজা মে, যদিও তার সরকারের মেয়াদ রয়েছে ২০২২ সাল পর্যন্ত।
ওই মেয়াদের বাকি সময়ের জন্য ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর বরিস জনসনকে এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আলোচনা করে বিচ্ছেদের হিসাব চূড়ান্ত করতে হবে। তাতে তিনি ব্যর্থ হলে অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার নতুন চক্করে পড়তে হবে যুক্তরাজ্যকে।
0 coment rios: