
সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন মেঘনায় মিয়ানমারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী সচিব মিন্ট থোর নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে এক দীর্ঘ বৈঠক শেষে ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব কামরুল আহসান সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, মিয়ানমার পক্ষ বলেছে যে তারা রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফেরার জন্য বোঝাচ্ছেন। কিন্তু রোহিঙ্গা শিবিরে তাদের আলোচনার সময় তারা ফেরার অনুরোধ জানালে রোহিঙ্গা প্রতিনিধিরা হাসছিলেন।
রোহিঙ্গাদের মাঝে আস্থার ঘাটতি রয়েছে বলে উল্লেখ করেন কামরুল আহসান।
বাংলাদেশে বর্তমানে ১১ লাখের অধিক রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়ে আছেন। তাদের বেশির ভাগই ২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর চুক্তি সই করে। পরে দুই দেশ ২০১৮ সালের ১৬ জানুয়ারি মাঠপর্যায়ে কার্যক্রম এগিয়ে নিতে ‘ফিজিক্যাল অ্যারেঞ্জমেন্ট’ চুক্তি করে। ‘ফিজিক্যাল অ্যারেঞ্জমেন্ট’ অনুযায়ী, প্রত্যাবাসন শুরুর দুই বছরের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা ছিল।
0 coment rios: